০১:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪

এক সপ্তাহ পর সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেয়া হলো

  • আপডেট: ০৫:০৮:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪
  • 44

এক সপ্তাহ পর সিলেটের প্রধান প্রধান পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। শর্তসাপেক্ষে শুক্রবার (৭ জুন) থেকে সাদাপাথর, জাফলং ও রাতারগুলসহ প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

গত ৩০ মে বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে সৃষ্ট বন্যায় সিলেটের পর্যটন সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলো তলিয়ে যাওয়ায় প্রধান প্রধান পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক সুনজিত কুমার চন্দ সই করা বিজ্ঞপ্তিতে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে নির্দেশনা না মানার কারণে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না বলেও উল্লেখ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সব ধরনের নৌকায় লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে এবং লাইফ জ্যাকেট পরিয়ে ঘাট থেকে নৌকা ছাড়তে হবে। পর্যটকরা কিছুতেই পানিতে নামতে পারবেন না বা পানিতে নেমে সাঁতার কাটতে পারবেন না। ভরা বর্ষা মৌসুমে শিশু ও বাচ্চাদের নিয়ে যাতে না আসেন সে বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হলো। পর্যটকরা নৌকায় উঠে হৈ-হুল্লোড় করবেন না, সুশৃঙ্খলভাবে বসে থাকবেন। মাঝিরা পর্যটকদের সঙ্গে সর্বদা ভালো আচরণ করবেন ও আবহাওয়া পরিস্থিতির অবনতি হলে পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে।

এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, উপজেলা প্রশাসন থেকে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে বন্ধ করা পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে নৌকায় লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে।

Tag :
সর্বাধিক পঠিত

এক সপ্তাহ পর সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেয়া হলো

আপডেট: ০৫:০৮:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

এক সপ্তাহ পর সিলেটের প্রধান প্রধান পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। শর্তসাপেক্ষে শুক্রবার (৭ জুন) থেকে সাদাপাথর, জাফলং ও রাতারগুলসহ প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়।

গত ৩০ মে বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে সৃষ্ট বন্যায় সিলেটের পর্যটন সংশ্লিষ্ট উপজেলাগুলো তলিয়ে যাওয়ায় প্রধান প্রধান পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক সুনজিত কুমার চন্দ সই করা বিজ্ঞপ্তিতে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এতে নির্দেশনা না মানার কারণে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না বলেও উল্লেখ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, সব ধরনের নৌকায় লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে এবং লাইফ জ্যাকেট পরিয়ে ঘাট থেকে নৌকা ছাড়তে হবে। পর্যটকরা কিছুতেই পানিতে নামতে পারবেন না বা পানিতে নেমে সাঁতার কাটতে পারবেন না। ভরা বর্ষা মৌসুমে শিশু ও বাচ্চাদের নিয়ে যাতে না আসেন সে বিষয়ে নিরুৎসাহিত করা হলো। পর্যটকরা নৌকায় উঠে হৈ-হুল্লোড় করবেন না, সুশৃঙ্খলভাবে বসে থাকবেন। মাঝিরা পর্যটকদের সঙ্গে সর্বদা ভালো আচরণ করবেন ও আবহাওয়া পরিস্থিতির অবনতি হলে পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে।

এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, উপজেলা প্রশাসন থেকে বিভিন্ন শর্তসাপেক্ষে বন্ধ করা পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে নৌকায় লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে।